
নিজস্ব প্রতিবেদন: গতকাল সরকারি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের জামাইষষ্ঠীর ছুটি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু স্কুল শিক্ষকরা প্রশ্ন করেছেন যে গত ১৯ শে এপ্রিল থেকেই গরমের ছুটি চলছে স্কুল গুলিতে। এই গরমের ছুটি কবে শেষ হতে চলেছে সেই সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি।
তার মধ্যেই এই জামাইষষ্ঠীর ছুটির ঘোষণায় যথেষ্ট বিভ্রান্ত ছড়িয়েছে শিক্ষক মহলে। গত ১৯ শে এপ্রিল করোনার ভয়াবহতার কারণে গরমের ছুটির বিজ্ঞপ্তি দিয়ে স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয়।স্কুল গুলির প্রধান শিক্ষকরা বলছেন যে, গরমের ছুটি চলতে থাকায় স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাদের প্রয়োজনীয় কাজের জন্য কিছুতেই পাওয়া যাচ্ছে না।
আরও পড়ুন-“মানুষ বিশ্বাস করে ভোট দিয়েছেন। তাদের কাছে উদাহরণ হয়ে উঠুন।”- মুকুল রায়কে বললেন দিলীপ ঘোষ
যেহেতু গরমের ছুটি চলছে তাই মিড-ডে-মিল এবং সরকারি প্রকল্পগুলি চালু রাখতে খুবই সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে স্কুলগুলিকে। এছাড়াও অনলাইন ক্লাস নিয়মমাফিক করানো হচ্ছে না গরমের ছুটি চলতে থাকায়।এছাড়াও পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক বলেছেন , “গরমের ছুটি এগিয়ে আনার কথা বলা হয়েছে কিন্তু এই ছুটি কতদিন পর্যন্ত বজায় থাকবে তার জন্য শিক্ষা দপ্তরের নির্দেশিকা দেওয়া উচিৎ ছিল।
আরও পড়ুন-“আমার বাচ্চার প্রকৃত বাবাকে খুঁজে দিন”- সোশ্যাল মিডিয়ায় মিমে ব্যোমকেশ আবীরকে প্রশ্ন নুসরতের।
“বুধবার বেশ কয়েকটি স্কুলের মিড ডে মিল দেওয়ার ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু যেহেতু আজ জামাইষষ্ঠীর ছুটি দেওয়া হয়েছে তাই এই মিড-ডে-মিল বিতরণ করার জন্য কতজন শিক্ষক শিক্ষিকাদের স্কুলে পাওয়া যাবে তা নিয়ে সন্দিহান স্কুল কর্তৃপক্ষ। তবে যদি বুধবার মিড-ডে-মিল দেওয়া সম্ভব পর না হয় তাহলে আগামীকাল এই মিড-ডে-মিল দেওয়া হতে পারে বেশ কয়েকটি স্কুলে।