একি কান্ড! মাসে পান 70 হাজার টাকা মাইনে, তবুও একলাইন রিডিং পড়তে হিমশিম খাচ্ছেন সরকারি স্কুলের শিক্ষিকা! তুমুল ভাইরাল ভিডিও।









নিজস্ব প্রতিবেদন:-বর্তমানে চাকরির বাজারে যাওয়া অবস্থান তা নতুন করে কাউকে বলার মুখ রাখে না । কিন্তু এই চাকরীর বর্তমানে এই অবস্থা হওয়ার পিছনে সবকিছু সরকারের দোষ নাকি কিছু কিছু ক্ষেত্রে ক্ষমতার অপব্যবহার রয়েছে সে বিষয়ে উঠেছে একাধিকবার গভীর প্রশ্ন ।আমরা সংবাদমাধ্যমে অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমে একাধিক যে সমস্ত ঘটনা গুলি দেখতে পেয়েছি সেই সমস্ত ঘটনাবলি প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে।




কয়েকদিন যাবত এমন ঘটনা দখল করছে খবরের শিরোনাম যেখানে জানানো হচ্ছে যে কোন একটি রাজ্যের স্কুলের শিক্ষকদের কে তার বিষয় সম্পর্কে কোনো রকম কোনো প্রশ্ন জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি সেটার উত্তর দিতে পারছেন না । হিমশিম খাচ্ছেন একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে ।অথচ তিনি তথাকথিত একজন শিক্ষক বা শিক্ষিকা । মাস গেলে সরকারের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা মাইনে পায় ।




হাজার হাজার ছাত্র ছাত্রীদেরকে বছরের পর বছর ধরে শিক্ষা দিচ্ছে সেই সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকারা । কিন্তু নিজেরাই অশিক্ষিত সেই ঘটনার চিত্র ফুটে উঠল এই ভিডিওর মাধ্যমেপ্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিক স্কুলে মাঝেমধ্যে শিক্ষক নিয়োগ করা হয় যে সাবজেক্ট এর জন্য শিক্ষককে নিয়োগ করা হয় অতি অবশ্যই সেই সাবজেক্ট এর প্রতি তার জ্ঞান থাকা জরুরি ।




তার পাশাপাশি বিভিন্ন শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকা জরুরী এবং একটি নির্দিষ্ট পরীক্ষার মাধ্যমে তাকে নিয়োগ করা হয় । কিন্তু যদি এমনটা দেখা যায় যে যে সাবজেক্ট এর জন্য তাকে নিয়োগ করা হয়েছে সেই সাবজেক্ট পড়তে পারছে না সেই শিক্ষিকা তাহলে ব্যাপারটা কেমন দাঁড়ায় । সেই ঘটনা ঘটেছে উত্তর প্রদেশের একটি গ্রামে । যা দেখে রীতিমতো জেলাশাসক তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে এবং অবিলম্বে তাকে সাসপেন্ড করা নির্দেশ দেয় ।




ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর প্রদেশের সিকন্দরপুরে একটি সরকারি স্কুলে। জেলা শাসক দেবেন্দ্র কুমার পান্ডে এদিন স্কুল পরিদর্শনে এসেছিলেন। স্কুলে এসেই তাঁর চক্ষুচড়কগাছ হয়ে যায়।স্কুলের শিক্ষিকাকে অষ্টম শ্রেণীর ইংরেজি পাঠ্য বইয়ের রিডিং পড়তে দেন ওই জেলাশাসক। কিন্তু দুলাইন ইংরেজি পড়তে গিয়ে কার্যত নাকানি-চোবানি খেতে হল ওই শিক্ষিকাকে।এই অবস্থা দেখে তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠেন জেলাশাসক। অবিলম্বে এই শিক্ষিকাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দেন তিনি।




জেলা শাসকের অভিযোগ, বিএ পাস করার পরেও একটি লাইন পড়তে পারছেন না এই শিক্ষিকা। এটা কিভাবে সম্ভব। তবে শুধুমাত্র জেলাশাসক নয় তার পাশাপাশি গোটা দেশ ক্ষোভে ফেটে পড়েছে সে শিক্ষিকার প্রতি কিভাবে তাকে নিয়োগ করা হল প্রশাসন কোন অর্থ থাকে নিয়োগ করেছে সবকিছু জানার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে অনেকে অবিলম্বে প্রতারণা এবং জালিয়াতি বন্ধ হোক দেশজুড়ে এমনটা দাবি জানিয়েছে অনেকে ।।
#WATCH Unnao: An English teacher fails to read a few lines of the language from a book after the District Magistrate, Devendra Kumar Pandey, asked her to read during an inspection of a govt school in Sikandarpur Sarausi. (28.11) pic.twitter.com/wAVZSKCIMS
— ANI UP/Uttarakhand (@ANINewsUP) November 30, 2019











