
নিজস্ব প্রতিবেদন: আসানসোল দক্ষিণের মাটিতে হেরে গিয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ, কিন্তু তবুও তাঁকে তৃণমূলের যুব কমিটির সভাপতি মনোনীত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথম থেকেই মানুষের পাশে দাঁড়ানোর যথেষ্ট সক্রিয়তা দেখিয়েছিলেন সায়নী ঘোষ। তাই যুব তৃণমূলের সভাপতি পদে তাঁকে বেছে নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। সায়নী ঘোষের একান্ত ইচ্ছা সারাদেশে তৃণমূল তাদের কার্যকলাপ সম্প্রসারিত করুক।
এই লক্ষ্যে তিনি তার কর্মসূচি স্থির করে ফেলেছেন।সায়নী ঘোষ প্রাথমিক দাওয়াই দিয়েছেন যে, তৃণমূল কর্মীদের সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে যোগাযোগ আরো বাড়িয়ে তুলতে হবে। অবিলম্বে যুব সংগঠনের জন্য আলাদা একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে চাইছেন সায়নী। তার কারণ মূল সংগঠনের সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন পেজ রয়েছে কিন্তু যুব সংগঠনের কোন পেজ নেই।
তাই যুব সংগঠনের সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পেজ চালু করার উপরে জোর দিয়েছেন সায়নী। বর্তমানে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও বলেছেন যে তৃণমূলের সংগঠনকে রাজ্যের বাইরে ছড়িয়ে দিতে হবে। সেই অভীষ্ট লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন সায়নী ঘোষ। তিনি বলেছেন সারা দেশে যুব তৃণমূলের কর্মকাণ্ড যাতে আরো ছড়িয়ে পড়ে সেই লক্ষ্যে কাজ করে যেতে হবে।
আরও পড়ুন-শোভন-বৈশাখীকে আক্রমণ করলেন কুণাল ঘোষ। কি বললেন তিনি?
সায়নী ঘোষ চাইছেন যুব তৃণমূল নতুন মুখকে প্রাধান্য দিতে। প্রতিটি বুথ থেকে অন্তত কমপক্ষে ১০ জন সক্রিয় সদস্যের উপস্থিতি কামনা করছেন যুব তৃণমূল নেত্রী সায়নী ঘোষ।আগামী ২০২৪ এ দিল্লি দখলই হল তৃণমূলের প্রধান উদ্দেশ্য, এই উদ্দেশ্যের লক্ষ্যপূরণে এখন থেকেই তৎপর হয়ে রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। সায়নী ঘোষ সক্রিয়ভাবে তাঁর অভীষ্ট লক্ষ্য পূরণে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন রাজনীতির ময়দানে।