নিজস্ব প্রতিবেদন: একদিকে একুশের ভোট আর অপরদিকে করোনার বৃদ্ধিপ্রাপ্ত সংক্রমণ এই দুই পরিস্থিতিতে রীতিমতো দুর্বিষহ অবস্থা পশ্চিমবঙ্গের বুকে। এই আবহে একুশের ভোটে যথেষ্ট ভাবে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক নেতাদের একে অপরের প্রতি কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি করার প্রক্রিয়া। একুশের এই ভোটের আবহে ইডি এবং সিবিআইয়ের নিশানায় পড়েছেন বেশ কিছু প্রভাবশালী তৃণমূল নেতা।
আইকোর মামলা থেকে শুরু করে সারদা মামলায় কেন্দ্রীয় দপ্তরে ডাক পড়েছে একাধিক তৃণমূল নেতার।এদিকে কলকাতা হাইকোর্ট একটি নির্দেশের মাধ্যমে জানিয়েছে যে, আগামী ৩ রা মে সিবিআই দপ্তরে যুব তৃণমূল নেতা বিনয় মিশ্রকে হাজিরা দিতে হবে। হাজিরার পরে পরবর্তী শুনানি যতক্ষণ না হবে ততদিন পর্যন্ত তাকে গ্রেপ্তার করতে পারবে না সিবিআই।এদিকে আইকোর মামলায় রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় কে ডেকে পাঠিয়েছিলো ইডি।
আরও পড়ুন-প্রচারে বেরিয়ে মাস্ক বিলি করলেন বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী।
পার্থবাবু ইডিকে অনীরোধ করেছেন যে আগামী ২ রা মে ভোটের ফলপ্রকাশের পরেই যেন তাঁকে ইডির দপ্তরে যাওয়ার অনুমতি দেন আধিকারিকরা।গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে তলব করেছিলো ইডি। কিন্তু এই হাজিরা এড়িয়ে গিয়ে পার্থ জানিয়েছেন যে তিনি আগামী ভোটের ফলপ্রকাশের পরেই তিনি অবশ্যই ইডির দপ্তরে যাবেন। এছাড়াও আইকোর মামলায় মদন মিত্রের ছেলে স্বরূপ মিত্রকে গতকাল জেরা করেছে ইডি। স্বরূপ মিত্রকে আইকোর মামলায় প্রায় তিনঘন্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি।