








নিজস্ব প্রতিবেদন :- রাজ্য সরকারের সবুজ সংকেত পাওয়ার পরেই 50% যাত্রী নিয়ে পুনরায় লোকাল ট্রেন চালু হয়েছে রাজ্যের বুকে। এমতাবস্থায় দাঁড়িয়ে অনেকেই পরিবার আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব এদেরকে নিয়ে বাইরে ঘুরতে বেরিয়েছে। কারুর মধ্যে নেই সেরকম সর্তকতা। মুখে মাস্ক নেই কারোর। আবার মাস্ক থাকলেও তা পকেটের মধ্যে আবদ্ধ।




অনেকে আবার গামছা বা রুমাল দিয়ে মুখ ঢাকার চেষ্টা করছে।কিন্তু এবার থেকে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে স্টেশনে। প্রতিটি প্লাটফর্মে মাইকিং এর মাধ্যমে জনসাধারণকে সচেতন করা হচ্ছে ।পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ RPF বাড়ানো হয়েছে প্রতিটি প্লাটফর্মে। কোন কারণে যদি কোনো ব্যক্তিকে বা কোন যাত্রীকে মাস্ক ছাড়া প্ল্যাটফর্মের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তাহলে তাদেরকে তাদের উপর জরিমানা আরোপ করা হচ্ছে রেলের তরফ থেকে।




এমনকি জেল হেফাজতের নির্দেশ রয়েছে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে। এমতাবস্থায় দাঁড়িয়ে ইতিমধ্যে দুর্গাপুর স্টেশন বেশ কয়েকজনকে ধরপাকড় করেছে পুলিশ। তাদের কারও কাছেই ছিল না মাস্ক ।পাশাপাশি জিজ্ঞেস করাতে মিলছে একাধিক যুক্তিহীন অজুহাত। ইতিমধ্যে হাওড়া স্টেশনে বেশ কড়াকড়ি হয়েছে পুলিশ প্রশাসন।




যদি কোন ব্যক্তি কে বিনা মাস্ক পরা অবস্থায় দেখা যাচ্ছে তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তাকে গ্রে-ফতার করা হচ্ছে। পাশাপাশি জরিমানা 500 টাকা নেওয়া হচ্ছে তার কাছ থেকে। এমনকি রেলের টিকিট পরীক্ষক দের কাছে টার্গেট বেঁধে দিয়েছে রেল। এমনটা জানানো হয়েছে যে দিনে অন্তত চারজন কে আটক করতে হবে যারা সতর্ক বিধি অমান্য করছে। এমনকি ট্রেনের ভিতর মাস্ক না পড়ে থাকলেও একই পরিমাণ জরিমানা হবে বলে জানা গিয়েছে।











