এই 5 টি ভুল করলেই আটকে যাবে ই-শ্রম কার্ডের টাকা! ভবিষ্যতে পড়তে পারেন সমস্যায়! জানুন বিস্তারিত!









নিজস্ব প্রতিবেদন :-ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তত্ত্বাবধায়নে ই শ্রম কার্ড তৈরি করার প্রকল্প জারি করা হয়েছিল ।তার মধ্যে অনেকেই নিজেদের নাম নথিভুক্ত করেছেন । আমাদের দেশে 38 কোটি অসংরক্ষিত সংগঠনের শ্রমিক বর্তমান রয়েছে ।তাদের সম্পূর্ণ তথ্য সরকারের তত্ত্বাবধানে আনার জন্য এবং তাদেরকে একাধিক সামাজিক সুরক্ষা প্রদান করার জন্য এই প্রকল্প জারি করা হয়েছিল ।




এই প্রকল্প জারি করার পর স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনেকেই নিজেদের নাম নথিভুক্ত করেছে এবং প্রকল্পের সুবিধা গ্রহণ করছে । কিন্তু নতুন বছরের শুরুতে দুঃসংবাদ নিয়ে এলো কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে । একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানা যাচ্ছে যে অনেকগুলি কার্ড বাতিল করা হয়েছে এবং বাতিলের পিছনে রয়েছে মূলত এই চারটি কারণ।




EPFO:- এই কার্ড তৈরি করার সময় কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছিল যে পিএফ একাউন্ট আপনার থাকা চলবে না ।যদি আপনার পিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে অর্থাৎ প্রভিডেন্ট ফান্ডের সুযোগ-সুবিধা যদি আপনি পেয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু এই কার্ডের জন্য আপনি আবেদন করতে পারবেন না ।কিন্তু এমন বহু মানুষ রয়েছে যারা পিএফ একাউন্ট থাকা সত্ত্বেও আবেদন করেছেন তাদের ক্ষেত্রে বাতিল করা হচ্ছে এই কার্ড।




ESI:- এম্প্লয়মেন্ট স্টেট ইন্সুরেন্স অর্থাৎ ইএসআই ব্যবস্থা গ্রহণকারীদের কে বারবার বলা হয়েছিল যে এই কার্ডের সুবিধা তারা পাবে না ।কিন্তু এমন বহু মানুষ রয়েছে যারা এই সুযোগ সুবিধা পাওয়ার পরও এই কার্ডের জন্য আবেদন করেছিলেন । তাদের ক্ষেত্রে বাতিল করা হচ্ছে কার্ড গুলি।




ইনকাম ট্যাক্স:- এই কাজ করার সময় যে শর্ত প্রদান করা হয়েছিল তার মধ্যে একটি পয়েন্ট ছিল ইনকাম ট্যাক্স কথা । আপনি যদি ইনকাম ট্যাক্স প্রদান করে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনার আপনি এই কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবে না । এটা জানার পরও এমন বহু মানুষ রয়েছে যারা এই কার্ডের জন্য আবেদন করেছে অথচ ইনকাম ট্যাক্স প্রদান করে ।তাদের ক্ষেত্রে বাতিল করা হচ্ছে এই কার্ডটি।




ন্যূনতম 12 টাকা ব্যালেন্স:-অনেকেই হয়তো ব্যাংক একাউন্ট সংযুক্ত করছে । কিন্তু তারা হয়তো জানে না যে তাদের ব্যাংক একাউন্টে কোন টাকা নেই ।কিন্তু এই কার্ডের শর্তাবলী তে বলেছিল যে প্রতিবছর সরকারের তরফ থেকে 12 টাকা করে কাটা হবে । কিন্তু টাকা তাদের ব্যাংকের একাউন্টে না থাকার জন্য সরকারি সুযোগ-সুবিধা দিতে পারছেনা । যার ফলে তাদের কার্ড বাতিল করতে বাধ্য হচ্ছে তারা ।











