এবার থেকে এনারাও পাবেন লক্ষীর ভান্ডারের টাকা! নতুন ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর! জানুন বিস্তারিত।









নিজস্ব প্রতিবেদন :-রাজ্যের মহিলাদের মুখে হাসি ফুটেছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের মাধ্যমে। পুজোর আগে প্রত্যেকের একাউন্টে ৫০০ টাকা করে ইতিমধ্যে প্রবেশ করতে শুরু করে দিয়েছে । তবুও এখন অনেক জেলা রয়েছে যে জেলার মহিলারা এই লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের টাকা পায়নি ।




তবে বিচলিত হবার কোনো রকম কোনো দরকার নেই । মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে বলেছেন সেই সমস্ত অঞ্চলে মহিলাদের একেবারে দুই মাসের টাকা একাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হবে । ইতিমধ্যে যে পরিমাণ টাকা প্রতিটি জেলার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে সেই পরিমাণ টাকা জেলা শাসকদেরকে পাঠিয়ে দিয়েছে বেশ কয়েকটি জেলাতে।




পাশাপাশি লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পকে নিয়ে উৎকণ্ঠা বেড়েই চলেছে। লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা জেনেছি যে এই রাজ্যের মহিলারা ৫০০ টাকা করে এবং হাজার টাকা করে সরকারি অনুদান পাবে প্রতিমাসে । মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় এই প্রকল্প রাজ্যে চালু হয়েছে গত ১৫ ই আগস্ট থেকে ১৬ ই সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছিল দুয়ারে সরকার ক্যাম্প । এই ক্যাম্পের মাধ্যমে এই রাজ্যের মহিলা লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের জন্য আবেদন করেছে এমন টা জানা যাচ্ছে যে প্রথম দিনে দুয়ারে সরকার রাজ্যজুড়ে সর্বমোট ১০ লক্ষেরও বেশি মহিলা আবেদন করেছে ।




লক্ষী ভান্ডার প্রকল্প নিয়ে এক বড় সিদ্ধান্ত নিলেন রাজ্য সরকার ।যদিও এখনও পর্যন্ত সেটা সরকারিভাবে কোনো বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জারি করা হয়নি ।তবে এবার থেকে এমন তা অনুমান করা যেতেই পারে এর তৃতীয় লিঙ্গের জন্য লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের টাকা বরাদ্দ করা হবে। এমনটা ঘটনা ঘটেছে মুর্শিদাবাদে ইন্দ্রপ্রস্থ এলাকায়।লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের আবেদন পত্র জমা করেছিলেন তৃতীয় লিঙ্গের এক ব্যক্তি ।




লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের আওতায় নাম নথিভুক্ত করা ওই নাম অরুনাভ নাথ। তার থেকে জানা গিয়েছে, তিনি এই প্রকল্পে আবেদন করার পর ইতিমধ্যেই তার কাছে এসএমএস মারফত চলে এসেছে আইডি নম্বর। তার এই আবেদন হওয়ার পর মুর্শিদাবাদ জেলায় থাকা প্রায় ৫০০ জন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করবেন বলে জানা গিয়েছে। এরপরেই অন্যান্য তৃতীয় লিঙ্গের মানুষেরা এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করছেন। আশা করা হচ্ছে তাদের আবেদন গ্রহণ করবে রাজ্য সরকার। পাশাপাশি জেলার অতিরিক্ত জেলা শাসক সিরাজ দানেস্বর, ‘তৃতীয় লিঙ্গের মানুষেরা স্থানীয় ব্লক অফিসে এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারবেন।











