








নিজস্ব প্রতিবেদন :-মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় তৈরি হওয়া লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের কাজ কর্ম অনেকটাই এগিয়ে গেছে। সূত্র অনুসারে মনটা জানা যাচ্ছে যে এই লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের আওতায় রাজ্যের 1 কোটি 30 লক্ষ মহিলাকে আনা সম্ভব হয়েছে। লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের জন্য আবেদনপত্র জমা পড়েছিল মোট 1 কোটি 66 লক্ষণ এখনো পর্যন্ত 28 লক্ষ মহিলার একাউন্টে টাকা প্রবেশ করেনি। কেন করেনি কবে থেকে করবে তা জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই।




প্রথম পর্যায়ের মোট বরাদ্দ ২ কোটি ৪৮ লক্ষ ৬০ হাজার টাকার মধ্যে সবথেকে বেশি পরিমান পাঠানো হয়েছে দক্ষিন ২৪ পরগনা জেলায়।লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের জন্য এই জেলায় মোট বরাদ্দ হয়েছে ২৯ লক্ষ ৮১ হাজার টাকা।এর পরবর্তী স্থানেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলা, এই জেলায় বরাদ্দের পরিমান ২৫ লক্ষ ৯৬ হাজার টাকা।এরপরে তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে পূ্র্ব মেদিনীপুর ও মুর্শিদাবাদ জেলা। এই দুই জেলায় মোট বরাদ্দের পরিমান যথাক্রমে ১৯ লক্ষ ৮৭ হাজার ও ১৭ লক্ষ ৪৫ হাজার টাকা।এছাড়াও বাকি জেলাগুলির জন্যও টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে নবান্নের তরফ থেকে।




সূত্রানুসারে মনটা জানা যাচ্ছে যে ইতিমধ্যেই লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের জন্য 2163 কোটি টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। সেপ্টেম্বর-অক্টোবর এবং নভেম্বর মাসের টাকা অনেকেই পেয়ে গিয়েছেন ।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এখনো পর্যন্ত 28 লক্ষ মহিলারা ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট এ কোন রকম কোন টাকা পায়নি তারা কবে টাকা পাবেন। তারা কি শুধুমাত্র ডিসেম্বর মাসের পাবে নাকি বিগত চার মাসের টাকা একসাথে পাবে?




নবান্ন তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে 28 লক্ষ মহিলার ব্যাংকের একাউন্টে গরমিল রয়েছে । এবং এই গরমিল সমস্যাকে মিটিয়ে নিতে অতি অবশ্যই আপনাকে বিডিও অফিস বা এসডিও অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। সেখানে আপনি স্পষ্ট ভাবে জেনে যাবেন কী কারণের জন্য আপনার একাউন্টে টাকা প্রবেশ করেনি ।এবার থেকে যারা সংশোধন করে নেবে তাদের একাউন্টে একেবারে চার মাসের টাকা অর্থাৎ 2000 টাকা প্রবেশ করবে ।











