রান্নার গ্যাসের সাবসিডি ঢোকেনি? দেখে নিন কি করতে হবে! রইল ভিডিওসহ বিস্তারিত।









নিজস্ব প্রতিবেদন:-প্রতিনিয়ত মূল্য বৃদ্ধির জন্য রীতিমতো নাজেহাল অবস্থা হয়েছে সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের প্রতিটি মানুষের । .যে সমস্ত মানুষদের আর্থিক অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় তাদের পক্ষে দুবেলা দুমুঠো ভাত জোগাড় করা রীতিমতো কঠিন ব্যাপার হয়ে উঠছে .। তার পাশাপাশি পেট্রোল ডিজেল থেকে শুরু করে রান্নার গ্যাসের দাম আকাশছোঁয়া হবার কারণে রাতের ঘুম উড়েছে সেই সমস্ত মানুষদের।.




সমীক্ষা বলছে যে জানুয়ারি মাস থেকে এখন পর্যন্ত রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম গৃহস্থলী রান্নার গ্যাসের দাম ১৯০.৫০ টাকা বাড়ানো হয়েছে।জানুয়ারি মাসে রান্নার গ্যাসের ১৪.২ কেজি সিলিন্ডারের মূল্য ছিল ৬৯৪ টাকা। সেই সিলিন্ডারের বর্তমানে মূল্য দাঁড়িয়েছে ৯২৬ টাকা। এই অবস্থায় গ্যাসের ভর্তুকি নিয়ে বড় সরো সিদ্ধান্ত নিলো সরকার।




কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে এমনটা শোনা যাচ্ছে এবার থেকে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার এর উপর ভর্তুকি সম্পূর্ণ রকম ভাবে বন্ধ করে দিতে চলেছে সরকার। যদিও সরকারের তরফ থেকে স্পষ্ট ভাবে কোন বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানানো হয়নি। কিন্তু সূত্র অনুসারে এমনটা জানা যাচ্ছে যে কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে ভর্তুকির পরিষেবা সম্পূর্ণ রকম ভাবে বন্ধ করে দিতে পারে সরকার।ফলে হয়তো আগামী দিনে দেশবাসীকে 1 হাজার টাকা দিয়েই এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার কিনতে হতে পারে।




ভর্তুকি বন্ধ করে দেওয়ার ব্যাপারে এখন কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে স্পষ্ট কিছু জানানো হয়নি। তবে মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে এমনটাই জানা যাচ্ছে যে এই ভর্তুকি বন্ধ করে দেওয়ার পিছনে বার্ষিক 10 লক্ষ টাকা আয় এর নিয়ম বলবৎ থাকবে ।প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি উজালা যোজনা মাধ্যমে দারিদ্র সীমার নিচে বসবাসকারী মানুষদের কে ফ্রিতে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার কানেকশন প্রদান করেছিলেন।এছাড়াও কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে দুটি বিকল্প পথ রয়েছে প্রথমত ভর্তুকি ছাড়া গ্যাস সিলিন্ডার প্রদান করা দ্বিতীয়ত কিছু মানুষ এক্ষেত্রে কম মূল্যে গ্যাস সিলিন্ডার প্রদান করা।




মহামারীর কবলে পড়ে আর্থিক সংকটের মধ্যেই রয়েছে দেশে প্রায় অধিকাংশ পরিবার। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে যে সমস্ত পরিবারের বার্ষিক আয়ের 10 লক্ষের নিচে বা যে সমস্ত মানুষ দরিদ্র সীমার নিচে বসবাস করছে তাদের ক্ষেত্রে ভর্তুকি পরিষেবা অব্যাহত থাকবে ।অন্যদের ক্ষেত্রে ভর্তুকির পরিষেবা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার।











